![কেন পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ডের ঝুঁকিতে পড়েছিলেন জাকারবার্গ? কেন পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ডের ঝুঁকিতে পড়েছিলেন জাকারবার্গ?](https://www.dhakaage.com/media/imgAll/2025February/Zuckerberg-67af6d3897208-2502141738.jpg)
বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক।সেই ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা তথা মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গ কিনা মৃত্যুদণ্ডের ঝুঁকিতে পড়েছিলেন! তাও আবার পাকিস্তানে!
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন জাকারবার্গ নিজেই। জানিয়েছেন, এক সময় তিনি পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ডের ঝুঁকিতে পড়েছিলেন।
এর কারণ হিসেবে মেটা সিইও বলেন, কারণটা ছিল ফেসবুকে পোস্ট হওয়া একটি কনটেন্ট। যা পাকিস্তানের কঠোর ধর্ম অবমাননা (ব্লাসফেমি) আইনের লঙ্ঘন বলে মনে করা হয়েছিল।
জাকারবার্গ জানান, একজন ব্যবহারকারী ফেসবুকে নবী মুহাম্মদের (স.) একটি চিত্রাঙ্কন পোস্ট করেছিলেন, যা পাকিস্তান সরকারকে ক্ষুব্ধ করে। আর এ ঘটনার জেরে পাকিস্তান সরকার সরাসরি জাকারবার্গের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এবং তাকে ব্যক্তিগতভাবে দোষী সাব্যস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন জাকারবার্গ নিজেই। জানিয়েছেন, এক সময় তিনি পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ডের ঝুঁকিতে পড়েছিলেন।
এর কারণ হিসেবে মেটা সিইও বলেন, কারণটা ছিল ফেসবুকে পোস্ট হওয়া একটি কনটেন্ট। যা পাকিস্তানের কঠোর ধর্ম অবমাননা (ব্লাসফেমি) আইনের লঙ্ঘন বলে মনে করা হয়েছিল।
জাকারবার্গ জানান, একজন ব্যবহারকারী ফেসবুকে নবী মুহাম্মদের (স.) একটি চিত্রাঙ্কন পোস্ট করেছিলেন, যা পাকিস্তান সরকারকে ক্ষুব্ধ করে। আর এ ঘটনার জেরে পাকিস্তান সরকার সরাসরি জাকারবার্গের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এবং তাকে ব্যক্তিগতভাবে দোষী সাব্যস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়।
যদিও জাকারবার্গ নিজের নিরাপত্তা নিয়ে তেমন একটা চিন্তিত ছিলেন না। কারণ তিনি কখনোই পাকিস্তান ভ্রমণের পরিকল্পনা করেননি। তবে এই ঘটনা গ্লোবাল টেক কোম্পানিগুলোর জন্য বাক-স্বাধীনতা ও স্থানীয় আইন মেনে চলার মধ্যে ভারসাম্য রক্ষার কঠিন চ্যালেঞ্জ তুলে ধরে।
জাকারবার্গ বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় এমন কিছু মূল্যবোধ আছে, যা আমাদের বাক-স্বাধীনতার নীতির বিপরীতে যায়। তারা আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে আরও বেশি কনটেন্ট নিষিদ্ধ করতে বাধ্য করতে চায়।
বিশেষ করে পাকিস্তানের ধর্ম অবমাননা আইন অত্যন্ত কঠোর। যেখানে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে কারাদণ্ড থেকে শুরু করে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে।
পাকিস্তানের বিচার ব্যবস্থা অতীতে বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে মামলা পরিচালনা করেছে। তাই জাকারবার্গের এই মন্তব্য গ্লোবাল প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য স্থানীয় সংস্কৃতি ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানোর পাশাপাশি মুক্ত মতপ্রকাশের নীতির ভারসাম্য বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর আলোকপাত করে।
আরও পড়ুন: